তসলিমা নাসরিন এবং মুত্রমনাদের গোমর ফাঁস করে ছেড়ে দিলেন ন্যাংটা সাজু
মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম
তসলিমা নাসরিনকে নেংটো করে ছেড়ে দিলেন নাস্তিক ফেসবুক ব্লগার নেংটা সাজু। নেংটা সাজু তসলিমা নাসরিনের কমেন্ট বক্সে এমন বোমা মেরেছেন তাতেই চিৎ হয়ে পড়েছেন লুইচ্চা নাস্তিক তসলিমা নাসরিন ও তার পোষ্যপুত্ররা। এত দিন মুত্রমনারা তসলিমা নাসরিনের দুগ্ধ পান করে আসছিল। কিন্তু নেংটা সাজু যখন তসলিমা নাসরিনের মাথায় আনবিক বোমাটা মারলেন তখন তসলিমা নাসরিনের পোষ্যপুত্ররা দুধের দাম দিতে পারল না। মুত্রমনারা প্রমান করে দিল যে তারা তসলিমার হারামী পুত্র। তসলিমার দুধের সাথে মুত্র মিশিয়ে পান করে। তাই এরা মুত্রমনা। এই পোস্টে তসলিমা নাসরিনকে কুপোকাত করলেন ন্যাংটা সাজু। https://m.facebook.com/story.php… এই পোষ্টে আলাদাভাবে স্ট্যটাস দিয়েছেন নেংটা সাজু। https://m.facebook.com/story.php… তসলিমা নাসরিন, আসিফ মহিউদ্দিন সহ অন্যেরা যে দেশীয় মুত্রমনাদের নিয়ে বিদেশে নাস্তিক তার ব্যাবসা করে তা প্রমান করে দিলেন নিজে নাস্তিক হয়েও নেংটা সাজু। সাজু তো সবাইরে ন্যাংটা করে ছেড়ে দিল। আমি সেই পোষ্টে সাজুর করা কমেন্টটা এবং পোষ্টটা হুবহু তুলে দিচ্ছি। পড়ুন এবং তসলিমার লুইচ্চামির উপর মাতম করুন। ন্যাংটা সাজু 'উচিৎ কথা কইলে, খালা'জি ব্যাজার' (গ্রাম্য প্রবাদটি মনে পড়ল এখন) কিছুক্ষণ আগে Taslima Nasreen এর পোস্ট এ একটি কমেন্ট করছিলাম, কমেন্ট এর প্রতিক্রিয়ায় তসলিমা নাসরিন ব্লক করে দিল আমারে এখন, LOL, কমেন্টটি ব্রাকেটে উল্লেখ করে দিচ্ছি... {(এই ছেলেটি কে নিয়েও তোমার ধান্ধাবাজি করতে হবে?? আর কত ধান্ধাবাজি করবা?? সবার কাছে নিজেকে কি প্রমান করতে চাইতেছ?? অনেক মহত, উদার, মানবতাবাদি?? জিবনে কখনো কোন বিপদ্গ্রস্থ মানুষ কে হেলপ করছ, বলতে পারবা? কোন বিপদগ্রস্থ মানুষকে দশটা টাকা দিয়া হেল্প করছ কখনো বলতে পারবা?? তুমি নারীবাদ নিয়া কথা বল, নারী অধিকার নিয়া তুমুল সোচ্চার তুমি, এসব ক্ষেত্রে শতভাগ সমর্থন আমি সারাজীবন জানাইছি, সমর্থন জানাবো... তুমি নারীবাদ নিয়া ইয়োরোপ আমেরিকাতে কথা বল এসবও ঠিক আছে, নিজের নিরাপত্তার অজুহাত দেখাইয়া ইয়োরোপ আমেরিকার বড় বড় ডোনারদের কাছ থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ফান্ড নাও সেসবও মেনে নেই, নিজের নাম বেইচ্চ্যা যা খুশি তাই কর আপত্তি করি না... কিন্তু দয়া কইরা বাংলাদেশের মুক্তমনা মুক্তচিন্তক প্রগতিশীল দের নাম বেইচ্চা ধান্ধাবাজি একটু বন্ধ কর, তোমাকে প্রয়োজন নাই এসব ক্ষেত্রে, মুক্তমনা মুক্তচিন্তক রা একা একা সংগ্রাম করতে জানে, এই ছেলেটার নাম বেইচ্চা তুমি এখন বিভিন্ন জায়গায় ফান্ড খুইজা বেরাইবা এবং নিজের পকেট ভরবা, তোমার এইসব কর্মকাণ্ড আমরা খুব ভাল করে বুঝি, অন্যদের চোখে তুমি ধুলা দিতে পারবা, কিন্তু সাজু'র চোখে পারবা না... বাংলাদেশে যখন মুক্তমনা মুক্তচিন্তক ব্লগার অনলাইন এক্টিভিসটরা যখন একে একে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে থাকে, তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, আসিফ মহিউদ্দিন,শান্তানু আদিব ও আরিফুর রহমান দের তখন ইয়োরোপ আমেরিকা থেকে তাদের ডলার ফান্ড এইসব ধান্ধাবাজির মহোৎসব শুরু হ্যে যায়, এইসব নির্মম হত্যাকাণ্ডের অন্যায়ের প্রতিবাদ তাদের মধ্যে দেখা যায় না, হত্যাকাণ্ডের শিকার এইসব মুক্তমনাদের একেক জনের নাম বেইচ্চা কিভাবে বিভিন্ন ডোনারদের কাছ থেকে কিভাবে ধান্ধাবাজি করা যায় এইসব নিয়ে তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, আসিফ মহিউদ্দিন,শান্তানু আদিব ও আরিফুর রহমান রা প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়ে যায় ... অন্যায়ের প্রতিবাদ তাদের মাঝে দেখা যায় না খুব একটা, যেটুকু দেখা যায়, সেটুকু শুধুই লোক দেখানো, থু... উপরে যেগুলো বললাম এগুলো কোন প্রমান নয়, কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ডের নমুনা ও তাদের স্বরূপ দেখে তাদের এইসব নোংরামির ভূমিকাগুলো এখন অনেকেই টের পায়... সাজু যা বলে, সত্য বলে... একবারই মিথ্যে বলছিলাম শুধু গতবছর, তাও নিজের ইছেয় নয়, তসলিমা পক্ষ এর কয়েকজন সদস্যের অনুরোধে । গত বছর যখন তসলিমা পক্ষ গ্রুপ থেকে তসলিমা নাসরিন সাজু রে লুইচ্চা বলে লাত্থি দিয়া বের করে দিলো (ঠিক ওই সময় সাজু রে লুইচ্চ্যা বলে চিহ্নিত করে বের করে দিছিল তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কচু গাছ সহ তসলিমা পক্ষ এর অন্য সদস্যরা, যেই সময় ইসলামিসট ফ্যানাটিকরা, সিপি গ্যাং এর কিছু সদস্য এবং কে ফোরস এর সদস্যরা সাজু রে ছুরি চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মারার জন্য প্রতিদিন হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল এবং আমি মৃত্যু আতংকে ছটফট করে অসহায় বোধ করতেছিলাম, অবশ্য নিলয় নীল ওই সময় আমার পাশে এসে দারাইছিল) এবং দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কছুগাছ সহ আরও কয়েকজন যখন তাদের বক্ত্যব্যে সবাইরে বুঝাইল যে সাজু গত ২০/২৫ বছর যাবত 'তসলিমা পক্ষ' নাম দিয়ে বাংলাদেশে শুধু লুচ্চামি কইরা গেছে, লুইচ্চামি ছাড়া আর কোন ভাল কাজ সাজু তসলিমা পক্ষ নামে করে নাই, এই কথাগুলো বলে তসলিমা পক্ষ এর সদস্যরা তারা সাজু রে লুইচ্চা বলে তসলিমা পক্ষ গ্রুপ থেকে লাত্থি দিয়া বাইর কইরা দিলো... তখন আমি অনলাইনে পোস্ট দিয়া জানাইলাম যে ;তসলিমা নাসরিন এবং তসলিমা পক্ষ গ্রুপের সদস্যরা সাজু রে লুইচ্চা বলে গ্রুপ থেকে লাত্থি দিয়া বের করে দিছে এবং আমি তাদের বক্তব্য মেনে নিছি'... নীচের ছবিতে এই মানুষ গুলো যখন মৃত্যু আতংকে জীবন পার করতেছিল, তখন তোমাদের কারও কোন খব্র ছিল না) কিন্তু এর পরে তসলিমা পক্ষ এর কিছু সদস্য আমাকে ওই পোস্টটি ডিলিট করার জন্য অনুরোধ করে, কোন ক্যচাল করতে নিষেধ করে এবং এ ছাড়া দাঁড়িপাল্লা ধমাধম আরও বলে যে আমি নাকি তসলিমা নাসরিন এর নাম ব্যবহার করে এই ধরনের পোস্ট দিয়ে নিজেকে আলোচনার বিষয়বস্তু বানানোর চেষ্টা করতেছি... তখন আমি তাদের অনুরোধে ওই পোস্ট হাইড করে দেই এবং নিজের নামে নিজেই লুইচ্চা বলে ট্যাগ দিয়ে পোস্ট দেই এবং বলি যে তসলিমা নাসরিন এই ধরনের কথা বলে নাই, কারন তসলিমা নাসরিন সাজু রে চিনে না, এই ধরনের মিথ্যে কথা আমি বলছিলাম তসলিমা পক্ষ গ্রুপের কয়েকজনের অনুরোধে, পরবর্তী পোস্টে এটা ছিল বাস্তবে মিথ্যাচার, যা আমার নিজের ইচ্ছায় ছিল না, ছিল তসলিমা পক্ষ এর কয়েকজন সদস্য এর অনুরোধে (বাস্তবে তসলিমা নাসরিন ও তসলিমা পক্ষ গ্রুপের সদস্যদের বক্তব্য অনুযায়ী সাজু গত ২০/২৫ বছর যাবত তসলিমা পক্ষ এর নাম দিয়ে আমি লুইচ্চামি করে আসছিলাম, এই ছিল তাদের ভাষ্য) শুধু মাত্র নিলয় নীল আমার পাশে এসে দারাইছিল... নিলয় নীল ও যখন চরম মৃত্যু আতংকে দিনরাত ছটফট করতেছে সেই সময়ও তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কচু গাছ সহ আরও কয়েকজন নিলয় নীল কে চরমভাবে হেনস্থা করে যাচ্ছিল, বাংলাদেশে কিছু মুক্তমনারা যখন দিনরাত মরতেছে জীবন মৃত্যু আতংকে, তখন তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কচু গাছ, আসিফ মহিউদ্দিন, শান্তানু আদিব, আরিফুর রহমানরা সহ আরও অনেকে ইয়োরোপ আম্রিকায় ধান্ধাবাজির ডলার নিজেদের পেটের ভিতরে ঢুকাইয়া ঢুকাইয়া দেশে আমদের জীবন মৃত্যুর শংকায় থাকা জীবন সংগ্রামীদের লুইচ্চা টুইচ্চা এইসব বলে বলে নানাভাবে হেনস্থা করে গেছে, বাংলাদেশে মুক্তচিন্তক মুক্তমনারা নির্মম ভাবে খুন হয় এবং এরা ইয়োরোপ আম্রিকায় বইস্যা হত্যাকাণ্ডের শিকার মুক্তমনাদেরকে ব্যবহার করে ধান্ধাবাজির মহোৎসব শুরু করে দেয়, এদের মধ্যে আজ পর্যন্ত আমি কখনো প্রতিবাদ দেখি নাই ... যাই হোক মুল কথায় যাই, এই ছেলেটি বিদেশে থাকে, তার কোন সমস্যা নেই, তারে কে ত্যাজ্য করল না করল তাতে কিচ্ছু আসে যায় না, দয়া করিয়া এই ছেলেটিকে নিয়া আর ধান্ধাবাজি করিও না প্লীজ, বাংলাদেশে যেই সমস্ত মুক্তমনা মুক্তচিন্তকরা আন্দোলন সংগ্রাম করতেছে, তাদের অধিকাংশকেই ঘরবাড়ি ছাড়া করা হইছে ও বন্ধুবান্ধব ছাড়া করা হইছে, মৃত্যুর মুখে এরা একা একাই জীবন সংগ্রাম করে, দয়া করিয়া এদেরকে নিয়া ধান্ধাবাজি বাদ দেও, তুমি নিজেকে নিয়া ধান্ধাবাজি কর তসলিমা নাসরিন কোন আপত্তি করবো না, দয়া করিয়া আমার ভাই বন্ধু সহযোদ্ধা দের নিয়া আর ধান্ধাবাজি করিও না প্লীজ)} ______________________________ কি বুঝলেন! বন্ধুরা, ইতিপুর্বে আসিফ এবং তসলিমার সাথে ঝগড়া হয়েছিল। মনে হয় হারামের যে টাকা তারা উপার্যন করেছে তার ভাগ বাঁটোয়ারা নিয়েই লড়াই হয়েছিল
তসলিমা নাসরিনকে নেংটো করে ছেড়ে দিলেন নাস্তিক ফেসবুক ব্লগার নেংটা সাজু। নেংটা সাজু তসলিমা নাসরিনের কমেন্ট বক্সে এমন বোমা মেরেছেন তাতেই চিৎ হয়ে পড়েছেন লুইচ্চা নাস্তিক তসলিমা নাসরিন ও তার পোষ্যপুত্ররা। এত দিন মুত্রমনারা তসলিমা নাসরিনের দুগ্ধ পান করে আসছিল। কিন্তু নেংটা সাজু যখন তসলিমা নাসরিনের মাথায় আনবিক বোমাটা মারলেন তখন তসলিমা নাসরিনের পোষ্যপুত্ররা দুধের দাম দিতে পারল না। মুত্রমনারা প্রমান করে দিল যে তারা তসলিমার হারামী পুত্র। তসলিমার দুধের সাথে মুত্র মিশিয়ে পান করে। তাই এরা মুত্রমনা। এই পোস্টে তসলিমা নাসরিনকে কুপোকাত করলেন ন্যাংটা সাজু। https://m.facebook.com/story.php… এই পোষ্টে আলাদাভাবে স্ট্যটাস দিয়েছেন নেংটা সাজু। https://m.facebook.com/story.php… তসলিমা নাসরিন, আসিফ মহিউদ্দিন সহ অন্যেরা যে দেশীয় মুত্রমনাদের নিয়ে বিদেশে নাস্তিক তার ব্যাবসা করে তা প্রমান করে দিলেন নিজে নাস্তিক হয়েও নেংটা সাজু। সাজু তো সবাইরে ন্যাংটা করে ছেড়ে দিল। আমি সেই পোষ্টে সাজুর করা কমেন্টটা এবং পোষ্টটা হুবহু তুলে দিচ্ছি। পড়ুন এবং তসলিমার লুইচ্চামির উপর মাতম করুন। ন্যাংটা সাজু 'উচিৎ কথা কইলে, খালা'জি ব্যাজার' (গ্রাম্য প্রবাদটি মনে পড়ল এখন) কিছুক্ষণ আগে Taslima Nasreen এর পোস্ট এ একটি কমেন্ট করছিলাম, কমেন্ট এর প্রতিক্রিয়ায় তসলিমা নাসরিন ব্লক করে দিল আমারে এখন, LOL, কমেন্টটি ব্রাকেটে উল্লেখ করে দিচ্ছি... {(এই ছেলেটি কে নিয়েও তোমার ধান্ধাবাজি করতে হবে?? আর কত ধান্ধাবাজি করবা?? সবার কাছে নিজেকে কি প্রমান করতে চাইতেছ?? অনেক মহত, উদার, মানবতাবাদি?? জিবনে কখনো কোন বিপদ্গ্রস্থ মানুষ কে হেলপ করছ, বলতে পারবা? কোন বিপদগ্রস্থ মানুষকে দশটা টাকা দিয়া হেল্প করছ কখনো বলতে পারবা?? তুমি নারীবাদ নিয়া কথা বল, নারী অধিকার নিয়া তুমুল সোচ্চার তুমি, এসব ক্ষেত্রে শতভাগ সমর্থন আমি সারাজীবন জানাইছি, সমর্থন জানাবো... তুমি নারীবাদ নিয়া ইয়োরোপ আমেরিকাতে কথা বল এসবও ঠিক আছে, নিজের নিরাপত্তার অজুহাত দেখাইয়া ইয়োরোপ আমেরিকার বড় বড় ডোনারদের কাছ থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ফান্ড নাও সেসবও মেনে নেই, নিজের নাম বেইচ্চ্যা যা খুশি তাই কর আপত্তি করি না... কিন্তু দয়া কইরা বাংলাদেশের মুক্তমনা মুক্তচিন্তক প্রগতিশীল দের নাম বেইচ্চা ধান্ধাবাজি একটু বন্ধ কর, তোমাকে প্রয়োজন নাই এসব ক্ষেত্রে, মুক্তমনা মুক্তচিন্তক রা একা একা সংগ্রাম করতে জানে, এই ছেলেটার নাম বেইচ্চা তুমি এখন বিভিন্ন জায়গায় ফান্ড খুইজা বেরাইবা এবং নিজের পকেট ভরবা, তোমার এইসব কর্মকাণ্ড আমরা খুব ভাল করে বুঝি, অন্যদের চোখে তুমি ধুলা দিতে পারবা, কিন্তু সাজু'র চোখে পারবা না... বাংলাদেশে যখন মুক্তমনা মুক্তচিন্তক ব্লগার অনলাইন এক্টিভিসটরা যখন একে একে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে থাকে, তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, আসিফ মহিউদ্দিন,শান্তানু আদিব ও আরিফুর রহমান দের তখন ইয়োরোপ আমেরিকা থেকে তাদের ডলার ফান্ড এইসব ধান্ধাবাজির মহোৎসব শুরু হ্যে যায়, এইসব নির্মম হত্যাকাণ্ডের অন্যায়ের প্রতিবাদ তাদের মধ্যে দেখা যায় না, হত্যাকাণ্ডের শিকার এইসব মুক্তমনাদের একেক জনের নাম বেইচ্চা কিভাবে বিভিন্ন ডোনারদের কাছ থেকে কিভাবে ধান্ধাবাজি করা যায় এইসব নিয়ে তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, আসিফ মহিউদ্দিন,শান্তানু আদিব ও আরিফুর রহমান রা প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়ে যায় ... অন্যায়ের প্রতিবাদ তাদের মাঝে দেখা যায় না খুব একটা, যেটুকু দেখা যায়, সেটুকু শুধুই লোক দেখানো, থু... উপরে যেগুলো বললাম এগুলো কোন প্রমান নয়, কিন্তু তাদের কর্মকাণ্ডের নমুনা ও তাদের স্বরূপ দেখে তাদের এইসব নোংরামির ভূমিকাগুলো এখন অনেকেই টের পায়... সাজু যা বলে, সত্য বলে... একবারই মিথ্যে বলছিলাম শুধু গতবছর, তাও নিজের ইছেয় নয়, তসলিমা পক্ষ এর কয়েকজন সদস্যের অনুরোধে । গত বছর যখন তসলিমা পক্ষ গ্রুপ থেকে তসলিমা নাসরিন সাজু রে লুইচ্চা বলে লাত্থি দিয়া বের করে দিলো (ঠিক ওই সময় সাজু রে লুইচ্চ্যা বলে চিহ্নিত করে বের করে দিছিল তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কচু গাছ সহ তসলিমা পক্ষ এর অন্য সদস্যরা, যেই সময় ইসলামিসট ফ্যানাটিকরা, সিপি গ্যাং এর কিছু সদস্য এবং কে ফোরস এর সদস্যরা সাজু রে ছুরি চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মারার জন্য প্রতিদিন হুমকি দিয়ে যাচ্ছিল এবং আমি মৃত্যু আতংকে ছটফট করে অসহায় বোধ করতেছিলাম, অবশ্য নিলয় নীল ওই সময় আমার পাশে এসে দারাইছিল) এবং দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কছুগাছ সহ আরও কয়েকজন যখন তাদের বক্ত্যব্যে সবাইরে বুঝাইল যে সাজু গত ২০/২৫ বছর যাবত 'তসলিমা পক্ষ' নাম দিয়ে বাংলাদেশে শুধু লুচ্চামি কইরা গেছে, লুইচ্চামি ছাড়া আর কোন ভাল কাজ সাজু তসলিমা পক্ষ নামে করে নাই, এই কথাগুলো বলে তসলিমা পক্ষ এর সদস্যরা তারা সাজু রে লুইচ্চা বলে তসলিমা পক্ষ গ্রুপ থেকে লাত্থি দিয়া বাইর কইরা দিলো... তখন আমি অনলাইনে পোস্ট দিয়া জানাইলাম যে ;তসলিমা নাসরিন এবং তসলিমা পক্ষ গ্রুপের সদস্যরা সাজু রে লুইচ্চা বলে গ্রুপ থেকে লাত্থি দিয়া বের করে দিছে এবং আমি তাদের বক্তব্য মেনে নিছি'... নীচের ছবিতে এই মানুষ গুলো যখন মৃত্যু আতংকে জীবন পার করতেছিল, তখন তোমাদের কারও কোন খব্র ছিল না) কিন্তু এর পরে তসলিমা পক্ষ এর কিছু সদস্য আমাকে ওই পোস্টটি ডিলিট করার জন্য অনুরোধ করে, কোন ক্যচাল করতে নিষেধ করে এবং এ ছাড়া দাঁড়িপাল্লা ধমাধম আরও বলে যে আমি নাকি তসলিমা নাসরিন এর নাম ব্যবহার করে এই ধরনের পোস্ট দিয়ে নিজেকে আলোচনার বিষয়বস্তু বানানোর চেষ্টা করতেছি... তখন আমি তাদের অনুরোধে ওই পোস্ট হাইড করে দেই এবং নিজের নামে নিজেই লুইচ্চা বলে ট্যাগ দিয়ে পোস্ট দেই এবং বলি যে তসলিমা নাসরিন এই ধরনের কথা বলে নাই, কারন তসলিমা নাসরিন সাজু রে চিনে না, এই ধরনের মিথ্যে কথা আমি বলছিলাম তসলিমা পক্ষ গ্রুপের কয়েকজনের অনুরোধে, পরবর্তী পোস্টে এটা ছিল বাস্তবে মিথ্যাচার, যা আমার নিজের ইচ্ছায় ছিল না, ছিল তসলিমা পক্ষ এর কয়েকজন সদস্য এর অনুরোধে (বাস্তবে তসলিমা নাসরিন ও তসলিমা পক্ষ গ্রুপের সদস্যদের বক্তব্য অনুযায়ী সাজু গত ২০/২৫ বছর যাবত তসলিমা পক্ষ এর নাম দিয়ে আমি লুইচ্চামি করে আসছিলাম, এই ছিল তাদের ভাষ্য) শুধু মাত্র নিলয় নীল আমার পাশে এসে দারাইছিল... নিলয় নীল ও যখন চরম মৃত্যু আতংকে দিনরাত ছটফট করতেছে সেই সময়ও তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কচু গাছ সহ আরও কয়েকজন নিলয় নীল কে চরমভাবে হেনস্থা করে যাচ্ছিল, বাংলাদেশে কিছু মুক্তমনারা যখন দিনরাত মরতেছে জীবন মৃত্যু আতংকে, তখন তসলিমা নাসরিন, দাঁড়িপাল্লা ধমাধম, কচু গাছ, আসিফ মহিউদ্দিন, শান্তানু আদিব, আরিফুর রহমানরা সহ আরও অনেকে ইয়োরোপ আম্রিকায় ধান্ধাবাজির ডলার নিজেদের পেটের ভিতরে ঢুকাইয়া ঢুকাইয়া দেশে আমদের জীবন মৃত্যুর শংকায় থাকা জীবন সংগ্রামীদের লুইচ্চা টুইচ্চা এইসব বলে বলে নানাভাবে হেনস্থা করে গেছে, বাংলাদেশে মুক্তচিন্তক মুক্তমনারা নির্মম ভাবে খুন হয় এবং এরা ইয়োরোপ আম্রিকায় বইস্যা হত্যাকাণ্ডের শিকার মুক্তমনাদেরকে ব্যবহার করে ধান্ধাবাজির মহোৎসব শুরু করে দেয়, এদের মধ্যে আজ পর্যন্ত আমি কখনো প্রতিবাদ দেখি নাই ... যাই হোক মুল কথায় যাই, এই ছেলেটি বিদেশে থাকে, তার কোন সমস্যা নেই, তারে কে ত্যাজ্য করল না করল তাতে কিচ্ছু আসে যায় না, দয়া করিয়া এই ছেলেটিকে নিয়া আর ধান্ধাবাজি করিও না প্লীজ, বাংলাদেশে যেই সমস্ত মুক্তমনা মুক্তচিন্তকরা আন্দোলন সংগ্রাম করতেছে, তাদের অধিকাংশকেই ঘরবাড়ি ছাড়া করা হইছে ও বন্ধুবান্ধব ছাড়া করা হইছে, মৃত্যুর মুখে এরা একা একাই জীবন সংগ্রাম করে, দয়া করিয়া এদেরকে নিয়া ধান্ধাবাজি বাদ দেও, তুমি নিজেকে নিয়া ধান্ধাবাজি কর তসলিমা নাসরিন কোন আপত্তি করবো না, দয়া করিয়া আমার ভাই বন্ধু সহযোদ্ধা দের নিয়া আর ধান্ধাবাজি করিও না প্লীজ)} ______________________________ কি বুঝলেন! বন্ধুরা, ইতিপুর্বে আসিফ এবং তসলিমার সাথে ঝগড়া হয়েছিল। মনে হয় হারামের যে টাকা তারা উপার্যন করেছে তার ভাগ বাঁটোয়ারা নিয়েই লড়াই হয়েছিল
মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম
শালজোড়, বীরভূম (পশ্চিমবঙ্গ, ভারত)
মোবাইলঃ +৯১৮৯২৬১৯৯৪১০
হুয়াট্স এ্যপঃ +৯১৯৬৩৫৪৫৮৩৩১
Comments
Post a Comment