৯/১১ এর হামলার জন্য কি ওসামা বিন লাদেন দায়ী?


লিখেছেনঃ মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম

২০০১ সালের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংসের জন্য শায়খ ওসামা বিন লাদেনকে দায়ী করা হয় । বলা হয় পেন্টাগনের এই ধ্বংসকান্ড ওসামা বিন লাদেন ঘটিয়েছেন । কিন্তু আজ পর্যন্ত আমেরিকা কোন প্রমাণ পেশ করতে পারে নি যে ওসামা বিন লাদেনই এই ধ্বংসকান্ড ঘটিয়েছে । ‘দি টাইমস অফ ইন্ডিয়া’ (The Times of India) পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, আমেরিকার ৭৫ জন অধ্যাপক মন্তব্য করেন এই বিস্ফোরণটা ভিরতের কারও কাজ এবং হোয়াইট হাউসের কিছু রাজনীতিবিদদের পরিকল্পনাতেই টুইন-টাওয়ার ধ্বংস করা হয়েছে । আর তাঁদের মতে, এর প্রধান কারণ হল যুদ্ধ করে তেল সমৃদ্ধ দেশগুলির উপর নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করা । এটা একটা ওপেন সিক্রেট । তাদের মধ্যে জোন নামে একজন অধ্যাপক বলেছেন, আমারা বিশ্বাস করিনা ১৯ জন ছিনতাইকারী আর আফগানিস্তানের কিছু গুহাবাসী এমন একটা পেশাদার কাজ করে বসবে । কোনওভাবে এটা হতে পারে না, তাই আমরা কথা দিচ্ছি আসল সত্যটা অবশ্যই বের করব এবং সকলকে তা জানাব । আমরা সরকারের বানানো কথা বিশ্বাস করিনা ।

তিনি আরও বলেন, আমরা অধ্যাপক ও বিজ্ঞানী হিসেবে বলছি । আমরা জানি যে লোহার টুইন-টাওয়ারের লোহার বিমগুলি খুব মজবুত ছিল । বিমান বিস্ফোরণের সময় যে তাপের সৃষ্টি হয় সেই তাপে ওই মজবুত বিমগুলি গলে যাওয়ার কথা নয় । এখানে সবকিছু পরিকল্পিতভাবে হয়েছে, সেজন্য পুরো পরিকাঠামো ভেঙে তছনছ হয়ে গেছে । এই কথা বলার জন্য অধ্যাপক স্টিভ জোনসকে অসুস্থতার জন্য ছুটিতে পাঠানো হয় ।

যাঁরা এই বিমান হামলা হতে দেখেছেন তাঁরা বলেছেন, বিমান দুটি যাত্রিবাহী বিমান হতেই পারে না অথচ আমেরিকার দেওয়া তথ্যে বলা হয়েছে যে বিমান দুটি ছিল সামরিক বিমান । এরপর বিমানটি যখন টাওয়ারের কাছাকাছি এল বিমানের ডানা থেকে গুলি ছোঁড়া হচ্ছিল । যাত্রিবাহী বিমানে তো ডানা থেকে গুলি ছোঁড়া সম্ভব নয় । সুতরাং আমেরিকা যে তথ্যে বলেছে, বিমান দুটি যাত্রিবাহী ছিল সেটা তাদের মিথ্যা কথা । এরপর তাঁরা এই টুইন টাওয়ার বানিয়েছিলেন তাঁরা বলেছেন, এটা একেবারেই অসম্ভব, কারণ টুইন টাওয়ারটা এমন ভাবে বানানো যে, টর্নেডো ঝড়েও তা কিছু হবে না । তাহলে সামান্য বিমান আঘাতে কিভাবে সেটা ধ্বংস হতে পারে ? বলা হয়েছে, এই বিস্ফোরণের সময় টুইন-টাওয়ারের তাপমাত্রা ছিল ১০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । কিন্তু এই তাপমাত্রা ২০০০ ডিগ্রি হলেও কিছু হওয়ার কথা ছিল না । এই কথা বলার জন্য একজন অধ্যাপকের চাকরি চলে গিয়েছিল । যাঁরা নিজ মত পরিবর্তন করে নিয়েছিলেন তাঁদের চাকরি যায়নি ।

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, নিউইয়ার্কের চল্লিশ, ষাট, সত্তরতলা এমন ভবনে আগুন ধরেছে, কিন্তু কোনওটাই এভাবে ভেঙে লুটিয়ে পড়েনি । আমেরিকার ইতিহাসে টুইন-টাওয়ারই প্রথম ভবন যেটা এভাবে ভেঙে লুটিয়ে পড়েছে । ছবিতে আমরা দেখেছি, ভবন ভাঙতে গেলে বোমা দিয়ে যেভাবে ভাঙা হয় এটা ঠিক সেভাবেই ভেঙে পড়েছে । সেখানে উদ্ধারকাজে নিয়োজিত ফায়ারম্যান যারা ছিল তারা বলেছে, আমাদের মনে হচ্ছিল ওপর থেকে বোমার সুইচ টিপছে আর বোমা ফাটছে একের পর এক । তাহলে টুইন-টাওয়ার যেভাবে ভেঙেছে তার প্রমাণ আছে ।

এছাড়াও বলা হয়েছে সরকারের সব প্রমান তারা পরীক্ষা করে দেখেছে । বলা হয়েছে বিমান চালনায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১৯ জন ছিনতাইকারী এই কাজটি করেছে । আপনারা দেখে থাকবেন বিমান যেভাবে বাঁক নিয়েছে সেটা ছিল খুব দুঃসাধ্য ব্যাপার । যাঁরা দীর্ঘদীন আকাশপথে বিমান চালান তাঁরা বলেছেন, এভাবে বাঁক নেওয়া অসম্ভব । তাহলে চিন্তা করুন কতদিন প্রশিক্ষন নিয়ে একটা লোক এভাবে বিমান চালাতে পারে ? বিশেষজ্ঞরা বলেন, এটা অবশ্যই সামরিক বিমান । সরকার আরও তথ্য দিয়েছে যে, তখন একটা ফোন এসেছিল যে বিমানটা ছিনতাই করা হয়েছে আর যাত্রীরা সবাই সেখানে বন্দি । সেসয় একটা ফোন করেছিল একজন ফ্লাইট অফিসার । সে বলেছে, “বিল্ডিং, পানি, ওহ ঈশ্বর!” যে সারা বছর বিমানে উড়ে বেড়ায় সে কি নিউইয়ার্কে কখনও বিল্ডিং দেখেনি ? আর একজন লোক বলেছিল, “মা, আমি মার্ক বিংহ্যাম বলছি । মা, আমার কথা শুনতে পাচ্ছো ? আমাদের বিমান ছিনতাই করা হয়েছে, তুমি বিশ্বাস করো ।”

এখানে আমার প্রশ্ন, কেউ যদি তার মায়ের সঙ্গে কথা বলে তাহলে কেউ নিজের পুরো নাম না বলে বরং নিজের সংক্ষিপ্ত নাম বলে । কারণ, চেনা মানুষের সঙ্গে কথা বলার্ সময় কেউ নিজের পুরো নাম বলে না কেননা মা তাঁর সন্তানের কণ্ঠস্বর চেনেন । যেমন, আমি যদি আমার মায়ের সঙ্গে কথা বলি তাহলে আমি এরকম বলি না, “আম্মাজান আমি মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম বলছি ।” বরং আমি নিজের সংক্ষিপ্ত নাম বলি যে নামটা আমার মা ভালভাবেই চেনেন । কিন্তু সে ব্যাক্তি বলেছিল, মা আমি মার্ক বিংহ্যাম বলছি । যদি মার্ক তার মায়ের সঙ্গে কথা বলে, তাহলে এমনভাবে বলবে কেন ?

আর ফোনে নির্দিষ্ট দূরত্বের মধ্যে কথা বলা সম্ভব । সমীক্ষা করা হয়েছিল ৩২০০০ ফুট উপরে মোবাইল কাজ করে কিনা ? ৪০০০ ফুট উপরে মোবাইল কাজ করার সম্ভাবনা ০.৪ শতাংস । আর ৮০০০ ফুট উপরে সম্ভাবনা ০.১ শতাংস আর ৩২০০০ ফুট উপরে সম্ভাবনা ০.০০৬ শতাংস । অর্থাৎ মোবাইল কাজ করার সম্ভাবনা নেই ।

এই প্রমান চিত্র বলছে আমেরিকার ফোন কোম্পানীগুলি এত উচ্চতাই সংকেত পাঠানোর করছে আর লক্ষ লক্ষ টাকা ঢালছে । প্রামাণ্য তথ্যের ভিত্তিতে আরও জানা যায় যে, প্রত্যেক বিমানের দুটি ব্ল্যাকবক্স থাকে, যেটা ৩০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও কিছু হয়না । অথচ ১০০০ থেকে ২০০০ সেলসিয়াস তাপমাত্রাই সেই বক্সের সব শেষ ।

এ সব কিছুই এখন প্রমাণ । এমনকি ওসামা বিন লাদেন স্বয়ং এই হামলাকে নিন্দাজনক বলেছেন । তিনি বলেছেন, নিরীহ মানুষ, নিরীহ নারী ও শিশুকে হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ ইসলাম তার নিন্দা করে ।

এবার দ্বিতীয় আক্রমনের কথা বলা যাক, পেন্টাগনের দেওয়ালে একটা গর্ত । টিভিতে দেখানো হয়েছে গর্তটা বিমানের বডির সমান । কিন্তু বিমানের ডানাটা কোথায় গেল ? ডানার আঘাতের কোনও চিহ্ন নেই পেন্টাগনে । যদি বিমানটা পেন্টাগনে ঢুকে যায় আর ডানা বাইরে থাকে, তাহলে ডানাটা বাইরে থেকে যাবে অথবা দেওয়ালের গায়ে গর্ত হবে । কিন্তু ভবনটিতে কিছুই হয়নি । সব কিছুই যেন সাজানো । এছাড়া লোক বলছে বিমানটা ৪০ ফুট ওপর দিয়ে উড়ে গেছে । বিজ্ঞান বলে বোয়িং বিমান ৪০ ফুট ওপর দিয়ে উড়ে গেলে একটা গাড়িও ছিটকে যাবে । একজন প্রাক্তস সেনাকর্তা বলেছেন, এটা শব্দ ছিল একটা মিশাইলের মতো । বিমানের কিছুই সেখানে পাওয়া যায়নি । শুধু একটা যুদ্ধ বিমানের ইঞ্জিন পাওয়া গেছে । এমনকি অন্য জায়গায় মাটিতে শুধু একটা গর্ত হয়েছে । এর পক্ষে প্রচুর প্রমাণ আছে । এর পক্ষে প্রচুর প্রমাণ আছে ।

আরও বলা হয়েছে যে World Trade Center ধ্বংসের পর সেখানে একটি পাসপোর্ট পাওয়া গিয়েছিল । ভাবছিল অবাক লাগে যে দুই হাজার ডিগ্রি তাপমাত্রায় সব পুড়ে শেষ হয়ে গেল সেখানে শুধু পাসপোর্ট রয়ে গেল ? সেজন্য কোন একজন কৌ্তুক করে বলেছিল, এখন থেকে আমেরিকার সৈ্ন্যদের ইউনিফর্ম বানানো হবে সেই পাসপোর্ট দিয়ে ।

এছাড়াও প্রখ্যাত ফরাসী লেখক Thierry Meyssan তাঁর L’ Effroyable Imposture যার ইংরেজী অর্থ The Horrible Fraud (বীভৎস জালিয়াতি) নামক বইতে তিনি বলেছেন, বিশ্ব বানিজ্য কেন্দ্র ধ্বংস করেছে স্বয়ং মার্কিনিরাই মধ্য এশিয়ায় তাদের প্রভুত্ব কায়েম করার জন্য । এর ছক কষা হয় হোয়াইট হাউসে এবং মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতরে । তিনি বলেন, মার্কিন এয়ারলাইন্স ফ্লাইট-৭৭ অথবা অন্য কোন মনুষ্যচালিত বিমান বিশ্ব বানিজ্য কেন্দ্রে ১১ সেপ্টেম্বর মারেনি । বিস্ফোরণ ঘটানো হয় মাটি থেকেই । তিনি এ ধারণাও প্রত্যাখ্যান করেন যে আল কায়দা জঙ্গী কর্তৃক চালিত বিমান ট্রেড সেন্টারে ধাক্কা মারে ।

প্রকৃ্তপক্ষে এই ধাক্কা মারা বিমান দুটি ছিল রিমোর্ট কন্ট্রোল পরিচালিত পাইলটহীন বিমান । ২৭ মে ২০০২ আন্তর্জাতিক পত্রিকা Time H Meyssan কে উদ্ধৃতি করে বলা হয়ৃ বিমান হামলা পরিচালিত হয় মার্কিন অফিসিয়ালদের দ্বারা আফগানিস্তান ও ইরাক আক্রমণ করার অজুহাত হিসাবে ।

সারা বিশ্বে এ কথা প্রচার করা হয় যে ১১ সেপ্টেম্বর একটি বিমান মার্কিন প্রতিরক্ষা পেন্টাগনে ধাক্কা মারে । প্রকৃ্তপক্ষে এটা আপাদমস্তক মিথ্যা ও মনগড়া কথা । এই জাহাজের কোন ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়নি । ওই জাহাজে সফরকারীদের কোন লাশ, ছিন্নভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বা পুড়ে যাওয়া শরীরের অংশবিশেষ পাওয়া যায়নি । সরকারী ভাষ্যনুযায়ী, জাহাযে ৫৮ জন যাত্রী ছিল । অথচ কোন যাত্রীর কোনরকম মালপত্র, ব্যাগ, অ্যাটাচি কিংবা এ সবের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়নি । সবচেয়ে বিস্ময়ের কথা ব্ল্যাকবক্সও পাওয়া যায়নি । কিন্তু এটা সকলেরই জানা যে ব্ল্যাকবক্স ধ্বংস হয়না কোন অবস্থাতেই ।

মার্কিন ভাষ্যানুযায়ী প্রথম জাহাজ বিশ্ব বানিজ্য কেন্দ্রে ধাক্কা মারা সকাল ৮-৪৮ মিনিটে । দ্বিতীয় জাহাজ ৯ টা নাগাদ বিশ্ব বানিজ্যিক কেন্দ্রে দ্বিতীয় টাওয়ারে ধাক্কা মারে । ৯ টারষ পরেই এও জানা যায় আরও একটি জাহাজ রুট থেকে বিপথে চালিত হয়ে ওয়াশিংটন অভিমুখে চলেছে । ৯-৪৫ নাগাদই জাহাজ পেন্টাগনে ধাক্কা মারে । এত সময়ের ব্যবধান । অথচ আমেরিকার মতো উন্নত প্রযুক্তির দেশে কিছু করা হয়নি, এটাই সবচেয়ে বিস্ময়ের ব্যাপার! যে দেশে প্রতি সেকেন্ডে নযর রাখা হয় প্রতিটি বিষয়ের উপর । পশ্চাৎপদ দেশেও তো এমন ঘটনা কষ্টকল্পনা । আমেরিকার রাজধানীতে নিরাপত্তা এতটাই কম এ কথা কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে ভাবা সম্ভব নয় ।

আরব দেশে বহুল প্রচারিত একটি আরবী সাপ্তাহিক ‘লজতেমা’র একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথমে সংবাদসংস্থা খবর দেয় যে পেন্টাগনের সামনে বিস্ফোরক পদার্থ ভরা একটি ট্রাক বিস্ফোরক ঘটেছে । কিন্তু অনতিবিলম্বেই বুশ প্রশাসন এই সংবাদ অস্বীকার করে । অথচ টিভি চ্যানেলে যে দৃশ্য দেখানো হয় তাতে পেন্টাগনে কোন জাহাজ ধাক্কা মারছে এমন দৃশ্য দেখানো হয়নি । ফায়ার ব্রিগেডের সঙ্গে প্রথমেই যেসব সাংবাদিকরা যান তারাও ফায়ার ব্রিগেডের কর্মীদের কাছে অনুসন্ধান করে কোন জাহাজের টুকরো দেখতে পাননি ।

সুতরাং ওসামা বিন লাদেন পেন্টাগনে হামলা করেন নি । হামলা করেছে আমেরিকা স্বয়ং এবং এর জন্য ওসামা বিন লাদেনকে বলীর পাঁঠা বানানো হয়েছে । কারণ আমেরিকা তেল সমৃদ্ধ দেশগুলিকে দখল করতে চেয়েছিল । আর এই আমেরিকার উপর সন্ত্রাসবাদী হামলাকে ইস্যু বানিয়ে আফগানিস্তানের উপর হামলা চালিয়েছে, তারপর ইরাকের উপর হামলা চালিয়েছে । আমেরিকার এই মুসলিম দেশে সন্ত্রাসবাদী হামলা চালানোর উদ্দেশ্য কি ? উত্ত্র একটাই টাকা ও ক্ষমতা দখলের জন্য । যখনই রাজনীতিবিদরা দেখে তারা ভোট হারাচ্ছে তখনই মানুষের মনে ভয়ের সৃষ্টি করে যে, ‘হয় আমাকে ক্ষমতায় বসাও নয়তো মুসলমানরা ক্ষমতায় বসবে, শাসন করবে ।’ তাই আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদী হামলা বুশনিজেই করেছে ক্ষমতা দখলের জন্য এবং এই হামলাকে ইস্যু বানিয়ে মুসলমান দেশগুলোকে ধ্বংস করার জন্য । আমেরিকায় ৯/১১ এর হামলায় যা লোক মারা গেছে ও যা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার থেকে মুসলিম দেশে বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বুশের হামলায় এবং বেশী লোক মারা গেছে বুশের সন্ত্রাসবাদী হামলায় । বুশের কারনে ইরাকে কেবলমাত্র ৫০,০০০ শিশুই মারা গেছে । তাই ওসামা বিন লাদেন সন্ত্রাসবাদী নয়, দুনিয়ার সবথেকে বড় সন্ত্রাসবাদী হল জর্জ বুশ । সুতরাং গান্ধী ঘাতক নাথুরাম গডসের যেরকম ফাঁসী হয়েছে তাহলে ইরাকে ও আফগানিস্তানের শত শত মানুষের খুনের জন্য বুশের ফাঁসী হবে না কেন ?

বন্ধুগণ আপনারা ভেবে দেখুন বিশ্ব বানিজ্য কেন্দ্রে এত বড় সন্ত্রাসবাদী হামলা আমেরিকা নিজে করে মুসলমানদের ঘাড়ে চাপিয়েছে তাহলে ছোট খাট হামলা তারা কত করে মুসলমানদের ঘাড়ে চাপিয়েছে একমাত্র আল্লাহই জানেন । এর পরেও কি আপনারা বলবেন মুসলমানরা সন্ত্রাসবাদী ?

মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম, বীরভূম, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত
মোবাইলঃ +৯১ ৮৯২৬১৯৯৪১০
Email : md.abdulalim1988@gmail.com
তথ্যসূত্রঃ আসুন আমরা সন্ত্রাসবাদের আখড়া মাদ্রাসাগুলোকে খতম করি
লেখকঃ মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম

Comments

Popular posts from this blog

তালিবানদের হাতে ইউহান রেডলীর ইসলাম গ্রহন

তসলিমা নাসরিন এবং মুত্রমনাদের গোমর ফাঁস করে ছেড়ে দিলেন ন্যাংটা সাজু