Posts

Showing posts from September, 2015

তারাবীহ ও তাহাজ্জুদের মাঝে পার্থক্য ( तरावीह और तहज्जुद में फर्क )

Image
Ramzaan me Tahajjud Zaroor Pardhe [Kyunke Tahajjud aur Taraveh 2 Alag alag Namaze hai, Salaf-o-Saleheen se Saboot] an ka Ba-Barkaat waala Mahina hai aur Log Ibaadat me Izaafa Farmaate hai : Jaha Log Taraweeh Aada Karte hai, Toh Aakhiri Shab me Bedaar hokar Tahajjud ka bhi Ahtemaam Karte hai.   Kyunke Tahajjud aur Taraveeh 2 alag Alag Namaze hai : Iske Dalaail Mulaheza Farmaaye : 1 – Hazrat Umar Al Farooq Rdh. Al Mutawaffa 23 Hij. ka Irshaad e Aali : Hazrat Ameer ul Momineen Umar bin Khattab Rdh. Al Mutawaffa 23 Hij. Farmaate hai: Wo Namaz Jisse Tum Sojaate ho (Yaani Tahajjud ki Namaz), wo Isse Afzal hai Jisko tum Qayam Kar rahe ho. (Yaani Taraweeh) (Saheeh Bukhari : Hadees no 2010) Scan Page : Hazrat Umar Rdh. Taraweeh ke baad Tahajjud ki bhi Targheeb de rahe hai, Jo ke Mustaqil Namaz hai aur Isi riwayat ke Tahet Muhaddiseen ne Taraweeh aur Tahajjud ke Alag Alag hone ki Taraf Ishaara Farmaaya hai : i – Imam Abul Wali Sulaimaan al Baaji al Qurtubi Rh.

‘বন্দেমাতরম্’ গানটি গাওয়া উচিৎ নয় কেন ?

মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম বলা হয়ে থাকে ‘বন্দে মাতরম’ গানটি নাকি দেশাত্মবোধক গান। বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই গানটি রচনা করে দেশবাসীকে উদ্ভুদ্ধ করেছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য। আমার বক্তব্য হল, এই কথাটি ষোল আনাই মিথ্যা। এই গানটি কোনদিনই দেশাত্মবোধক গান নয়। কারন এই গানটির রচয়িতা বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের প্রথম শ্রেণীর চামচা বা পদলেহী ব্যাক্তি। তাহলে তাঁর লেখা গান দেশাত্মবোধক কিভাবে হতে পারে? আসুন আমরা দেখি ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কতখানি দেশদ্রোহী বা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের প্রথম শ্রেণীর চামচা ছিলেন। যে উপন্যাসটির মধ্যে ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘বন্দে মাতরম’ গানটি লিখেছেন সেটি হল ‘আনন্দমঠ’। এই ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ব্রিটিশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের জয়গানই গেয়েছেন। এবং তিনি এই উপন্যাসে স্বীকার করেছেন যে মুসলমানদের কাছ থেকে শাসন সাম্রাজ্য কেড়ে হিন্দুরাই ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিয়েছে। তিনি লিখেছেন, “মুসলমানদের পর ইংরেজ রাজা হইল, হিন্দু প্রজা তাহাতে কথা কহিল না। বরং হিন্দুরাই ডাকিয়া রাজ্যে

ভারত ভাগের জন্য দায়ী কারা ?

মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম ভাগ্যের এমনই নিষ্ঠুর পরিহাস যে, দেশ বিভাগের জন্য মুসলমান জাতিকেই দায়ি করা হচ্ছে । কিন্তু ব্রিটিশরা নেতারা যখন কংগ্রেসের কাছে জানতে চেয়েছিলেন দেশ বিভাগে তাঁদের সম্মতি আছে কিনা-তাতে কংগ্রেসের মহান নেতারা হাত তুলে জানিয়ে দিয়েছিলেন যে তাঁরা দেশ বিভাকে রাজি আছেন । ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু ছিলেন দেশবিভাগের অন্যতম সমর্থক । ঐ সভায় তিনিও হাত তুলে জানিয়ে দিয়েছিলেন যে দেশ বি ভাগে তাঁর সম্মতি আছে । বিশেষভাবে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, জওহরলাল নেহেরু, গান্ধীজী, কৃষ্ণ মেনন, রাজেন্দ্রপ্রসাদ, রাজা গোপালাচারী, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী, অরবিন্দ ঘোষ প্রমুখ মহান নেতাদের বিরোধীতা থাকলে দেশ বিভাগ সম্ভব হত না । জিন্নার শত চেষ্টাতেও তা সম্ভব ছিল না । যাঁরা আমার কথা বিশ্বাস করতে পারছেন না তাঁরা নিচের ছবিটা দেখে নিতে পারনে কিরকম ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু হাত তুলে দেশ বিভাগকে সমর্থন করছেন । সেখানে কিন্তু জিন্না ছিলেন না । মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম, বীরভূম, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত মোবাইলঃ +৯১ ৮৯২৬১৯৯৪১০ Email : md.abdulalim1988@gmail.com

তালিবানদের হাতে ইউহান রেডলীর ইসলাম গ্রহন

মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম লন্ডন থেকে প্রকাশিত সানডে টাইমস পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিক ইউহান রেডলী গোয়েন্দাগিরি করার জন্য আফগানিস্তান যান। তালিবানরা তাঁকে গ্রেফতার করেন। ইউহান রেডলী দীর্ঘ ১৩ দিন তালিবানদের হাতে বন্দি কাটান। ইউহান রেডলীকে গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বে তোলপাড় হয়। ৩ অক্টোবর তালিবানরা পাকিস্তান মধ্যস্তকারীদের হাতে ইউহান রেডলীকে হস্তান্তর করেন। পরবর্তীকালে ইউহান রেডলী এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “সমস্ত মুসলিম বিশ্ব তালিবানদের সম র্থন না করে মারাত্মক ভুল করেছেন। তালিবানদের মতো শাসন-ব্যাবস্থা যদি পৃথিবীর আর দু’চারটি দেশে প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে পৃথিবীতে অন্যায় নামক জিনিসটি পালিয়ে যেতে বাধ্য হবে। কারণ, তালিবানদের কারাগারে যদি এরকম নিয়ম শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়, তাহলে নিশ্চয় তারা হাওয়ারীদের ভূমিকা পালন করেছেন।” ইউহান রেডলী আরও বলেন, “তালিবানদের কারাগারে আমরা যে কজন অ-মুসলিম ছিলাম, সবাই মুসলমান হয়ে গেছি। আমি এখন গর্বিত মুসলিম নারী।” ইউহান রেডলী ইসলাম গ্রহন করার কারণে সানডে টাইমস পত্রিকা থেকে তাঁর চাকুরী চলে যায়। ফলে ‘তালিবান কারাগারে ১৩ দিন’ নামক একটি বিরাট গ্রন্থ রচনা কর

‘বন্দেমাতরম্’ গানটি গাওয়া উচিৎ নয় কেন ?

মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম বলা হয়ে থাকে ‘বন্দে মাতরম’ গানটি নাকি দেশাত্মবোধক গান। বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই গানটি রচনা করে দেশবাসীকে উদ্ভুদ্ধ করেছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য। আমার বক্তব্য হল। এই কথাটি ষোল আনাই মিথ্যা। এই গানটি কোনদিনই দেশাত্মবোধক গান নয়। কারন এই গানটির রচয়িতা বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের প্রথম শ্রেণীর চামচা বা পদলেহী ব্যাক্তি। তাহলে তাঁর লেখা গান দেশাত্মবোধক কিভাবে হতে পারে? আসুন আমরা দেখি ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কতখানি দেশদ্রোহী বা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের প্রথম শ্রেণীর চামচা ছিলেন। যে উপন্যাসটির মধ্যে ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘বন্দে মাতরম’ গানটি লিখেছেন সেটি হল ‘আনন্দমঠ’। এই ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ব্রিটিশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের জয়গানই গেয়েছেন। এবং তিনি এই উপন্যাসে স্বীকার করেছেন যে মুসলমানদের কাছ থেকে শাসন সাম্রাজ্য কেড়ে হিন্দুরাই ব্রিটিশদের হাতে তুলে দিয়েছে। তিনি লিখেছেন, “মুসলমানদের পর ইংরেজ রাজা হইল, হিন্দু প্রজা তাহাতে কথা কহিল না। বরং হিন্দুরাই ডাকিয়া রাজ্যে বসাই